
বিশিষ্ট
কলামিস্ট ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেছেন, ‘ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ
দেশে ওসমানী রাজত্ব চাচ্ছে। আর বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া চাচ্ছেন
গোলাম আযমীয় শাসন। এ অবস্থা আমরা মেনে নিতে পারি না।’
আজ শনিবার সকালে ঢাকা মহানগর নাট্যমঞ্চে প্রবীণ বাম রাজনৈতিক পঙ্কজ ভট্টাচার্যের আয়োজনে প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক কর্মীদের জাতীয় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ আবুল মকসুদ এ কথা বলেন। আজ সকালে সম্মেলনটির উদ্বোধন করেন প্রবীণ রাজনীতিবিদ রণেশ মৈত্র।
সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, ‘খালেদা জিয়া দাবি করেন, তিনি একজন লিবারেল ডেমোক্র্যাট। অথচ তিনি সম্পর্ক রাখেন স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে। তিনি হচ্ছেন মৌলবাদের ‘মা’। আর সন্ত্রাসের মা হয়েছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী।’
সম্মেলনে জনসংহতি সমিতির সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় সন্তু লারমা বলেন, ‘শেখ হাসিনা সরকার তিন বছরে কোন ভালো কাজটি করেছে? সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী করে তাঁর সরকার অগণতান্ত্রিক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী মুখোশ খুলে দিয়েছে। সংখ্যালঘু জাতি-গোষ্ঠীর অস্তিত্ব বিপন্ন করে তুলেছে। স্বাধীনতা-উত্তর রাষ্ট্র পরিচালনায় যারাই ঘুরে ফিরে আসছে, তাদের কেউই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে মানুষের আশা পূরণে অগ্রণী ভূমিকা নেয়নি।’
বামপন্থীদের নারায়ণগঞ্জের সেলিনা হায়াত্ আইভীর মতো বিকল্প শক্তি হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসন থেকে মানুষ মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছে। কিন্তু মুখ ঘুরিয়ে কোথায় যাবে? বিএনপি-জামায়াত ছাড়া যাওয়ার জায়গা নেই। কেন আমরা বামপন্থীরা এক হয়ে বলতে পারি না, মুখ ঘুরিয়ে আমাদের দিকে আসেন? আমরা দেশ পরিচালনার জন্য প্রস্তুত।’
সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নুরুর রহমান, রানা দাশ গুপ্ত, কানসাট বিদ্যুত্ আন্দোলনের নেতা গোলাম রাব্বানী প্রমুখ।
তারিখ: ২৯-১০-২০১১ প্রথম আ্লোআজ শনিবার সকালে ঢাকা মহানগর নাট্যমঞ্চে প্রবীণ বাম রাজনৈতিক পঙ্কজ ভট্টাচার্যের আয়োজনে প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক কর্মীদের জাতীয় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ আবুল মকসুদ এ কথা বলেন। আজ সকালে সম্মেলনটির উদ্বোধন করেন প্রবীণ রাজনীতিবিদ রণেশ মৈত্র।
সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, ‘খালেদা জিয়া দাবি করেন, তিনি একজন লিবারেল ডেমোক্র্যাট। অথচ তিনি সম্পর্ক রাখেন স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে। তিনি হচ্ছেন মৌলবাদের ‘মা’। আর সন্ত্রাসের মা হয়েছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী।’
সম্মেলনে জনসংহতি সমিতির সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় সন্তু লারমা বলেন, ‘শেখ হাসিনা সরকার তিন বছরে কোন ভালো কাজটি করেছে? সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী করে তাঁর সরকার অগণতান্ত্রিক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী মুখোশ খুলে দিয়েছে। সংখ্যালঘু জাতি-গোষ্ঠীর অস্তিত্ব বিপন্ন করে তুলেছে। স্বাধীনতা-উত্তর রাষ্ট্র পরিচালনায় যারাই ঘুরে ফিরে আসছে, তাদের কেউই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে মানুষের আশা পূরণে অগ্রণী ভূমিকা নেয়নি।’
বামপন্থীদের নারায়ণগঞ্জের সেলিনা হায়াত্ আইভীর মতো বিকল্প শক্তি হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসন থেকে মানুষ মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছে। কিন্তু মুখ ঘুরিয়ে কোথায় যাবে? বিএনপি-জামায়াত ছাড়া যাওয়ার জায়গা নেই। কেন আমরা বামপন্থীরা এক হয়ে বলতে পারি না, মুখ ঘুরিয়ে আমাদের দিকে আসেন? আমরা দেশ পরিচালনার জন্য প্রস্তুত।’
সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নুরুর রহমান, রানা দাশ গুপ্ত, কানসাট বিদ্যুত্ আন্দোলনের নেতা গোলাম রাব্বানী প্রমুখ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন